মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর সর্বশেষ ভার্সন কোনটি
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর সর্বশেষ ভার্সন কোনটি? এই বিষয়ে জানতে হলে আপনাকে আমাদের সাথে শেষ পর্যন্ত থাকতে হবে। আমরা অনেকেই মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর সর্বশেষ ভার্সন কোনটি? এ বিষয় সম্পর্কে জানিনা। কিন্তু অনেক সময় মাইক্রোসফট উইন্ডোজের সর্বশেষ ভার্সন এর প্রয়োজন হয় সাধারণত তখন মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর সর্বশেষ ভার্সন কোনটি? সে সম্পর্কে জানতে হয়।
তাহলে চলুন দেরি না করে ঝটপট মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর সর্বশেষ ভার্সন কোনটি? বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। উক্ত বিষয়টি সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
সূচিপত্রঃ মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর সর্বশেষ ভার্সন কোনটি
- মাইক্রোসফট উইন্ডোজ কি
- মাইক্রোসফট উইন্ডোজ পরিচিতি
- মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর সর্বশেষ ভার্সন কোনটি
- মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম
- আমাদের শেষ কথা
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ কি
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর সর্বশেষ ভার্সন কোনটি? এ বিষয়টি সম্পর্কে জানার আগে আমাদেরকে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ কি? সে সম্পর্কে আগে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। কারণ আমরা যদি মাইক্রোসফট উইন্ডোজ কি এ সম্পর্কে ধারণা রাখতে না পারি তাহলে এর ভার্সন চেনে আমাদের কোন লাভ হবে না। আপনি যদি কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনি মাইক্রোসফট উইন্ডোজ সম্পর্কে ধারণা রাখেন।
আরো পড়ুনঃ ২০ টি সেরা উপায়ে মাসের ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করা
কোন একটি কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ ডিভাইস এর মত ইলেকট্রনিক্স গুলোকে পরিচালনা করার জন্য উইন্ডোজ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। উইন্ডোজ হলো একটি অপারেটিং সিস্টেম। আরো অনেক অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে এগুলোর মধ্যে সবথেকে জনপ্রিয় এবং ব্যবহৃত উইন্ডোজ হলো মাইক্রোসফট উইন্ডোজ। শুধুমাত্র ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটারে উইন্ডোজ ব্যবহার করা হয় এমনটা নয় বর্তমানে কিছু কিছু মোবাইল ফোনেও উইন্ডোজ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
যত সময় পার হচ্ছে সাধারণত মোবাইল ফোনে উইন্ডোজ ব্যবহার করার প্রবণতা আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এটি মানুষের কাছে আরো বেশি জনপ্রিয়তা লাভ করছে। মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর এত জনপ্রিয়তা হওয়ার কারণ হলো এটি হলো সব থেকে পুরাতন একটি অপারেটিং সিস্টেম। এটি দীর্ঘদিন ধরে মানুষ কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই ব্যবহার করে আসছে।
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ পরিচিতি
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ হলো মাইক্রোসফট দ্বারা তৈরি একটি অপারেটিং সিস্টেম। মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর অনেকগুলো ভার্সন রয়েছে সাধারণত এর ভার্সনগুলোর কাজ ভিন্ন রকমের। যারা নিয়মিত কম্পিউটার ব্যবহার করে সাধারণত তারা মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর সর্বশেষ ভার্সন কোনটি? এ সম্পর্কে জানতে চাই ওই ভার্সন নিয়ে কাজ করবে তাই। তার আগে আমরা মাইক্রোসফট উইন্ডোজ পরিচিতি সম্পর্কে জানব।
যখন মানুষের আকর্ষণ গ্রাফিকাল অপারেটিং সিস্টেমের এর উপর ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে সাধারণত এর প্রেক্ষিতে ১৯৮৫ সালের নভেম্বরে মাইক্রোসফট তার এমএস ডস এর বেশ কিছু সুবিধা দেওয়ার জন্য উইন্ডোজ বাজারে আনে। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত যেকোনো ধরনের কম্পিউটার ডেক্সটপ ল্যাপটপে এ ধরনের উইন্ডোজ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
Start Button - কম্পিউটার উইন্ডোজ টাস্কবার এর একেবারে বাম দিকে Start বাটন থাকে। এই বাটন এর মাধ্যমে আপনি কম্পিউটারের বিভিন্ন সফটওয়্যার বা এপ্স খুব সহজেই ওপেন করতে পারবেন। সাধারণত এই বাটনের মধ্যেই থাকে পাওয়ার বাটন শাটডাউন ও রিস্টার্ট বাটন।
This PC - আমরা কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপের স্ক্রিনে যে সকল আইকন দেখে থাকে সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো This PC। এই আইকন দিয়ে আপনি আপনার কম্পিউটারের হার্ডডিস্কের ড্রাইভ গুলোতে প্রবেশ করতে পারবেন এছাড়া বিভিন্ন ধরনের ফাইল, প্রোগ্রাম গুলোকে সহজে ওপেন করতে পারবেন।
Documents - আপনার কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপে থাকা এটি হচ্ছে উইন্ডোজের একটি ডিফল্ট সেটিং আইকন। আমরা যখন কম্পিউটারের বিভিন্ন সফটওয়্যার এ কোন কাজ করে সেগুলোকে সেভ করে রাখি সাধারণত সেই শেভ করা ফাইলগুলো ডিফল্টভাবে ডকুমেন্টে এসে জমা হয়।
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর সর্বশেষ ভার্সন কোনটি
আমরা জানি যে microsoft windows এর অনেকগুলো ভার্সন রয়েছে। তারা নিয়মিত তাদের ভার্সনগুলোকে আপডেট করে যায়। সাধারণত তাই অনেকেই মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর সর্বশেষ ভার্সন কোনটি? এ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাই। আজকে আমরা মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত যতগুলো ভার্সন রয়েছে সবগুলো সম্পর্কে জানব।
উইন্ডোজ ১.০ঃ microsoft এর সর্বপ্রথম উইন্ডোজ হলো উইন্ডোজ ১.০ এটিকে তারা বাজারে আনে ১৯৮৫ সালের ২০ নভেম্বর। এই উইন্ডোজ ছিল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর সর্বপ্রথম সংস্করণ অর্থাৎ ভার্সন। এটিকে কম্পিউটার ইতিহাসের একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচনা করা হয় কারণ এটি হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার। মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১.০ এর সঙ্গে নোটপ্যাড, ক্যালেন্ডার, ক্যালকুলেটর, পেইন্ট ও ঘড়িও সংযুক্ত ছিল। প্রথমের দিকে উইন্ডোজ এর প্রথম সংস্করণের সাথে রিভার্সি নামে একটি বোর্ড গেম ছিল।
উইন্ডোজ ২.০ঃ এরপরে মাইক্রোসফট বাজারে আনে তাদের উইন্ডোজের দ্বিতীয় সংস্করণ। এই সংস্করণটি আগের সংস্করণ এর চাইতে আরো বেশি উন্নত ছিল। ১৯৮৭ সালের ৯ ডিসেম্বর এ সংস্করণটি বাজারে ছাড়া হয়। উইন্ডোজের দ্বিতীয় সংস্করণে ছিল ইন্টেলের ১৬ বিটের ২৮৬ মডেলের প্রসেসরের সঙ্গে তাল মিলিয়ে তৈরি করা।
আরো পড়ুনঃ ২০টি সেরা উপায়ে ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে লাখ টাকা আয় করুন
আগের সংস্করণ এর চাইতে অনেক বেশি গতিশীল ছিল এটি। যে কোন কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপে এ আইকন গুলো খুব সহজেই এবং দ্রুত কাজ করতো। উইন্ডোজ এর এই সংস্করণ টিকে ২০০১ সালের ২১ ডিসেম্বর বন্ধ করে দেওয়া হয়।
উইন্ডোজ ৩.০ঃ উইন্ডোজ ২.১ এর উন্নততর সংস্করণ হল উইন্ডোজ ৩.০। এই উইন্ডোজ টি এককভাবে কাজ করত না, এই windows টিকে এমএসডসের গ্রাফিকাল ইন্টারফেস হিসেবে এটি ব্যবহৃত হতো। কিছু বছর পর উইন্ডোজ ৩.১ নামে একটি উইন্ডোজ আবিষ্কার করা হয় যার ফলে আগের উইন্ডোজ ভার্সনটি বাদ দেওয়া হয়।
উইন্ডোজ এনটিঃ এরপরে মাইক্রোসফট তাদের windows এনটি ভার্সন নিয়ে আসে। কিন্তু পরবর্তীতে microsoft বুঝতে পারে যে কম্পিউটার গুলোর সঙ্গে এই উইন্ডোজ ভার্সন টি ভালোভাবে মানিয়ে নিতে পারছে না। তাই এটিকে কিছুটা পরিবর্তন করে ব্যবহার করা হতো আর সাধারণ জনগণের জন্য ১৬ বিট সংস্করণটিকে বাজারে ছাড়া হয়।
উইন্ডোজ ৯৫ঃ microsoft windows এর উইন্ডোজ ৯৫ উইন্ডোজ 9.x সিরিজের প্রথম সংস্করণ। তবে এই উইন্ডোজ থেকে যখন তৈরি করা হয় সাধারণত তখন এই উইন্ডোজের নাম দেওয়া হয়েছিল উইন্ডোজ ৪.০ পরবর্তীতে এর নাম পরিবর্তন করা হয়। সাধারণত এই উইন্ডোস টিকে ১৯৯৫ সালের ২৪ আগস্ট বাজারে ছাড়া হয়। মাইক্রোসফট আগে যে সকল উইন্ডোজ নিয়ে এসেছিল সেগুলোর মধ্যে এটি হলো ব্যতিক্রমধর্মী।
উইন্ডোজ ৯৮ঃ microsoft windows এর উইন্ডোজ ৯৮ উইন্ডোজ 9.x সিরিজের দ্বিতীয় সংস্করণ। এটি সর্বপ্রথম বাজারে নিয়ে আসা হয় ১৯৯৮ সালের ১৫ মে মাসে। উইন্ডোজ ৯৮ এর মধ্যে ১৬ বিট ও ৩২ বিটের হাইব্রিড সংস্করণে পাওয়া গিয়েছিল। এরপরে বাজারে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর আরো অনেকগুলো ভার্সন আসে।
উইন্ডোজ ২০০০ঃ microsoft windows ২০০০ ভার্সন টিকে ২০০০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বাজারে নিয়ে আসা হয়। সাধারণত সেই অনুযায়ী এই উইন্ডোজের নামকরণ করা হয়েছে। মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ৯৮ এর যে সকল সুবিধা হয়েছিল তার থেকেও বেশি সুবিধা এখানে দেওয়া হয়। মূলত পেশাজীবীদের লক্ষ্য করে এই উইন্ডোজটি তৈরি করা হয়েছিল।
উইন্ডোজ ৭ঃ microsoft windows এর একটি জনপ্রিয় উইন্ডোজ এবং অনেক ব্যবহৃত উইন্ডোজ হলো উইন্ডোজ ৭। এই উইন্ডোজ টিকে ২০০৯ সালে এটি বাজারে নিয়ে আসা হয়। উইন্ডোজ ৭ এর ৩২ বিট এবং ৬৪ বিট দুই ধরনের সংস্করণ রয়েছে। শুরুতে microsoft windows 7 এর নাম আলাদা ছিল পরে এটিকের নামকরণ করে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ৭ দেওয়া হয়।
উইন্ডোজ ৮ঃ মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ৭ এর পরবর্তী ভার্সন হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ৮ আগের তুলনায় আরো বেশ কিছু পরিবর্তন এবং আপডেট নিয়ে এই ভার্সনটিকে বাজারের নিয়ে আসা হয়। এই সংস্করণে পূর্বের সংস্করণ এর চাইতে বেশ কিছু পরিবর্তন করা হয়। মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ৮ এর ৩২ বিট মাইক্রো প্রসেসর সাপোর্ট ছাড়াও এআরএম মাইক্রোপ্রসেসর সাপোর্ট যোগ করা হয়েছে।
উইন্ডোজ ১০ঃ সব থেকে জনপ্রিয় উইন্ডোজ গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১০। আপনারা যারা মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর সর্বশেষ ভার্সন কোনটি জানতে চেয়েছিলেন তাদের বলে রাখি মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১০ হচ্ছে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের সর্বশেষ সংস্করণ। মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১০ ভার্সনটিকে ২০১৫ এর ২৯ জুলাই বাজারে নিয়ে আসা হয়।
উইন্ডোজ ১০ লিনঃ মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১০ কে আরো শক্তিশালী করার জন্য তার সাথে সংযুক্ত হচ্ছে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১০ লিন। সাধারণত এটি কম স্টোরেজ সুবিধার ডিভাইসের জন্য উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেমে যোগ হতে যাচ্ছে নতুন এক সংস্করণ।
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম
আপনারা যারা কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ ব্যবহার করেন সাধারণত তারা মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে ধারণা রাখেন। কম্পিউটার এবং ল্যাপটপ চালানোর জন্য মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয়। মাইক্রোসফট উইন্ডোজ হলো অনেক পুরাতন এবং অনেক জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেমগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি।
আরো পড়ুনঃ মহিলাদের ২১টি ঘরে বসে ইনকামের উপায় - নারীদের ঘরে বসে কাজ
বর্তমান সময়ের সকল কম্পিউটার এবং ল্যাপটপ, ডেক্সটপে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই অপারেটিং সিস্টেমগুলো ব্যবহার করা খুবই সহজ। আপনার কম্পিউটার ডিভাইসে এ ধরনের অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করার জন্য আপনাকে তেমন কোন তথ্য জানতে হবে না। বেশ কিছু বেসিক জিনিস জানলেই আপনি এই অপারেটিং সিস্টেম চালাতে পারবেন।
আপনি যদি কম্পিউটারে গেম খেলতে পছন্দ করে থাকেন তাহলে আপনার জন্য মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ব্যবহার করা সব থেকে উপযোগী হবে। কারণ আপনি যদি কম্পিউটারের জন্য অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করেন সে ক্ষেত্রে আপনি গেমিং করার সময় অনেক বেশি সুবিধা পাবেন। ছাড়া মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর আরো অনেক সুযোগ সুবিধা রয়েছে।
আমাদের শেষ কথাঃ মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর সর্বশেষ ভার্সন কোনটি
প্রিয় পাঠক গন আজকের এই আর্টিকেলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ কি? মাইক্রোসফট উইন্ডোজ পরিচিতি, মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর সর্বশেষ ভার্সন কোনটি? মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি মাইক্রোসফট উইন্ডোজ সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য।
এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল আরো জানতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন। কারন আমাদের ওয়েবসাইটের নিয়মিত এ ধরনের তথ্যমূলক আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়। ২০৭৯১
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url